Sunday

রাজপুর - সোনারপুরে অনন্য এক রবীন্দ্র-সন্ধ্যা

রবীন্দ্রনাথের ভাঙা গানের সুরে মানুষকে বিভোর করে রাখলেন পাপিয়া চক্রবর্তীর পরিচালনায় বারুইপুর লাবণ্য সঙ্গীত শিক্ষা -নিকেতনের শিল্পীবৃন্দ।
রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভার অন্তর্গত শহীদ দাশুমতি ভবন প্রেক্ষাগৃহে রাজ্যস্তরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশত জন্মবর্ষ উদ্ যাপন কমিটি  এবং দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের উদ্যোগে সম্প্রতি আয়োজিত এক রবীন্দ্র-সন্ধ্যায় আবৃত্তি, রবীন্দ্রসঙ্গীত, রবীন্দ্রনৃত্য, শ্রুতিনাটকে অংশ গ্রহণ করেন কলকাতা ও দক্ষিন চব্বিশ পরগণার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত প্রথিতযশা ও উদীয়মান কুশলীবৃন্দ। তাঁদের মধ্যে ছিলেন গৌতম বন্দ্যোপাধ্যায়, টুম্পা রায়, নমিতা মজুমদার, সর্বাণী সান্যাল বৈদ্য, বিপ্লব ঘোষ, সুমনা মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। রবীন্দ্রকবিতা আবৃত্তির এক   উপভোগ্য কোলাজ উপস্থাপন করেন স্তবক আবৃত্তি সংস্থা। ক্যানিং এর দিশারী নৃত্যমন্দির, বারুইপুরের নৃত্যাঙ্গন শিল্পীগোষ্ঠী, ফলতার সঙ্গীতচক্রের নিবেদন মানুষের মন কেড়েছে।সমীর চরিতের পরিচালনায় সোনারপুরের রূপসী বাংলা সাংস্কৃতিক চক্র যখন 'ঘরে-বাইরে' শ্রুতিনাটক পরিবেশন করছেন তখনও মুগ্ধ শ্রোতারা। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সুন্দরভাবে সঞ্চালনা করেন নিমাই চন্দ্র মন্ডল এবং রুষা মিত্র।

 অনুষ্ঠানে প্রারম্ভিক 
ভাষনের মধ্য দিয়ে জেলা তথ্য
ও সংস্কৃতি আধিকারিক কাজল 
ভট্টাচার্য আন্তরিকভাবে বরণ করে নেন সভাধিপতি সামিমা সেখ,
 সহকারী সভাধিপতি মানবেন্দ্র মন্ডল, কর্মাধ্যক্ষ্য সুরঞ্জনা চক্রবর্তী, মুজিবর আলি মোল্লা, সোনারপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নির্মল মন্ডল প্রমুখ গুণীজনকে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শেষে সকলেই 'রবীন্দ্রনাথের পল্লীচিন্তা'  শীর্ষক পোস্টার প্রদর্শনীটি ঘুরে দেখেন।

প্রতিবেদক - অরুণাভ মিত্র। 

 # Please download AVRO Bengali font from 'Useful Links' to avoid difficulty in seeing the report properly.

No comments:

Post a Comment